1. admin@jagosonargaon24.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :

সোনারগাঁয়ে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বেড়েছে কম্বলের চাহিদা

নিউজ জাগো সোনারগাঁও ২৪ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৫ বার পঠিত

মোঃ আব্দুস সালাম সুজন

গত কয়েকদিন বৃষ্টি হওয়ায় শীতের তীব্রতা দেখা দিয়েছে সারাদেশে। সারাদেশের ন্যায় নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়েও এর ব্যাতিক্রম নয়। শীত বাড়ায় ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মলগুলোতে দেখা যায় শীতের পোশাক কেনার হিরিক। নারী-পুরুষ ও বাচ্চাদের শীতের পোশাক কিনতে ভীড় করছে সর্বত্র। ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে রক্ষা পেতে অনেকে শীতবস্ত্র কেনায় বিলম্ব করছে না। মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় নাছরিন সুলতানা নামের এক গৃহিনী জানায়, গত দুইদিন ধরে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বাচ্চাদের জন্য শীতের পোশাক কিনতে আসলাম। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর দাম একটু বেশী বলে অভিযোগ করেন। এছাড়াও সোনারগাঁও পৌরসভার জয়রামপুর গ্রামের গৃহিনী সুমি বর্মন বলেন, আমার শাশুরির জন্য শীতের চাদর কিনতে আসলাম,তাছাড়া ছেলে-মেয়েদের জন্য শীতবস্ত্র কিনতে হবে। শীত বাড়ার আগেই পোশাক কিনে ফেলতে চাই কারণ শীতে ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে মুক্তি পেতে এর কোন বিকল্প নেই।

শীত বাড়ায় শীতবস্ত্রের পাশাপাশি দেশী- বিদেশী কম্বলের চাহিদা বেড়েছে।সোনারগাঁয়ে নয়াপুর বাজারের পাশে মীরেরটেকে দেশী কম্বলের কারখানা। এখান তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কম্বল। ৬০০ গ্রাম থেকে শুরু করে কেজি ওজন ও ১০ কেজি ওজন পর্যন্ত কম্বল তৈরি করছে। কম্বল তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটা”েছন এ শিল্পে নিয়োজিত দোকানী ও কর্মচারীরা । সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মিরেরটেক বাজারে মেসার্স সাইফুল ইসলাম বস্ত্রালয়ে কম্বল তৈরির এক মহাযজ্ঞ। কেউ লম্বা থান কাপড় থেকে কাপড় কাটছে কেউ সেলাই করছে ,কেউ আবার থরে থরে দেশী বিদেশী কম্বল বাজারজাত করনের জন্য ভাজ করে সাজিয়ে রাখছে। মেসার্স সাইফুল ইসলাম বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধীকারী মোঃ হোসেন মিয়া নিউজ জাগো সোনারগাঁও২৪.কম প্রতিনিধিকে বলেন, প্রতি বছর শীত আসলেই আমাদের কম্বল তৈরির ব্যস্ততা বেড়ে যায়। সাধারণত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি এ কয়েক মাস আমাদের অর্ডার থাকে বেশি। আমরা সাধারণত ত্রাণের কম্বল তৈরি করি । অনেক বিত্তশালী লোক গরীব ও অসহায় মানুষের কথা বিবেচনা করে শীতবস্ত্র বিতরণ করে। তাই এ সময়ে দেশী কম্বলের চাহিদা থাকে বেশি। আমাদের এই খানে ১১০ টাকা থেকে শুরু করে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত দেশী কম্বল পাওয়া যায় । এছাড়াও চায়না উন্নত মানেরও কম্বল পাওয়া যায়। মানভেদে চায়না কম্বলের দাম পড়ে ৪৫০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। তিনি বলেন মিরের টেক আমাদের কারখানা আমাদের মোকাম শেখেরহাট ,বাবুরহাট ও গাউছিয়া মার্কেট। আমরা পাইকারী ও খুচরা মাল বিক্রি করি।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ নিউজ জাগো সোনারগাঁও ২৪

প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park